জি এম পি'র বিশেষ অভিযান ঢাকা ও গাজীপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া দূরপাল্লার যাত্রীপরিবহণ গাড়ীতে।
আলমগীর কবীর
গতকাল বৃহস্পতিবার ৪/৬/২০২০ইং সন্ধ্যা হতে রাত ১০.০০টা পর্যন্ত গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব আনোয়ার হোসেনের নির্দেশে বাসন থানাধীন ভোগড়া বাইপাস এলাকার নাওজোড় কোচ ষ্ট্যান্ডে বিশেষ অভিযান পরিচালনার করেন জনাব জিকু, এডিসি ক্রাইম নর্থ জি এম পি, সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন জনাব নজরুল ইসলাম এ সি ট্রাফিক নর্থ জি এম পি, বাসন থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব রফিকুল ইসলাম জিএম পি, টি আই শাহাদাত হোসেন, বাসন থানার শাহজালাল- উপ পুলিশ পরিদর্শক, মুহসিউর রহমান উপ পুলিশ পরিদর্শক, রুবেল হোসেন সহকারী উপ পুলিশ পরিদর্শকসহ সঙ্গীয় ফোর্স।
কোভিড-(১৯) করোনা ভাইরাসের সংক্রমন ঠেকাতে,দেশের মানুষের দূর-দূরান্তের যাতায়াত ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে গত ১ জুন২০২০ইং হতে স্বল্প পরিসরে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সিটি সার্ভিস ও দূরপাল্লার যাত্রী পরিবহন চলাচলের অনুমতি পায়। যাত্রীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে এবং কোন অনিয়ম যাতে না হয়। যাত্রী সাধারণ যাতে করে নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারে পাশাপাশি এই বর্ষাকালে ত্রুটি যুক্ত গাড়ী যাতে মহাসড়কে চলতে না পারে । সেই লক্ষে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। জনাব নজরুল ইসলাম এ সি ট্রাফিক নর্থ জি এম পি, জানান অভিযান পরিচালনায় কাগজপত্র ঠিক নাই বিভিন্ন ব্যানারের গাড়ী পাওয়া যায় মোট ১৮ টি, কোন কাগজপত্র নাই এমন গাড়ীর সংখ্যা ছিল ০৫ টি, লাইসেন্সবিহীন গাড়ী চালক একজন।
সঠিক কগজপত্র পাওয়া যায় মোট ০৫ টি গাড়ীর।
কোন প্রকার কাগজপত্র নাই এমন গাড়ীগুলোর মধ্যে হানিফ এন্টারপ্রাইজ ০১ টি, ফাহমিদা হক ০১ টি, চাকলাদার পরিবহন ০১ টি, বাবলু পরিবহন ০১ টি ও জিসান ট্রাভেলস ০১ টি মোট ০৫টি গাড়ীর আটক করে তাৎক্ষনিকভাবে রেকার লাগানো হয়। বাকি গাড়ীগুলোর ক্ষেত্রে হুশিয়ারি দেওয়া হয় এবং বলা হয় প্রতিনিয়ত এই অভিযান পরিচালিত হবে। পরবর্তীতে গাড়ী কিংবা কাগজপত্রে কোন ত্রুটি পাওয়া গেলে ১৯৮৩ সনের মটরযান আধ্যাদেশ বলে আইনের আওতায় আনা হবে।